মায়ের হাতের মৈথুন- পর্ব ১😍💯

 

by _ 05-02-2025 0


সামিমের বয়স মাত্র ১৮ বছর। ক্লাস বারো এ পরে। তার মা একজন গৃহিণী। বাসায় সবসময় সাড়ি পড়ে থাকে আর তার বাবা বিদেশে। সামিম পড়াশোনায় অতোটা ভালো না। কোনোরকম টেনেটুনে পাস্ করে। কিন্তু তার মা চাইতো ছেলে অনেক ভালো রেজাল্ট করে বড় কিছু করুক। অনেক টিউশন লাগিয়েছিলো সামিমের পেছনে তার মা। তবুও রেজাল্টের কোনো পরিবর্তন আসলো না।


তার মা কোনও ভাবেই বুঝতে পাড়ছিলো না কেন সামিম ভালো রেজাল্ট করছে না। একদিন সামিম বিকেলে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলে তার মা সামিমের রুমে ঢুকে তার কাছে গিয়ে বসল। মা সামিমের মাথায় হাত বোলালো। সামিম মায়ের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল, “কিছু বলবে মা?”


মা বলল, “তোর কি হয়েছে রে সোনা? তোর রেজাল্ট এত খারাপ হচ্ছে কেন?” সামিম কোনও উত্তর দিচ্ছে না। তার মা আরও কিছু জিজ্ঞেস করতে যাবে তখনই তার ফোন বেজে উঠল। মা তার রুমে গিয়ে ফোন ধরে দেখল সামিমের বাবা ফোন করেছে। সামিমের বাবা বলল, “হ্যালো, কেমন আছো মিসেস?” সামিমের মা বলল, “এইতো ভালোই আছি।”


বাবা: সামিম কেমন আছে? আর ওর পড়াশোনার কি খবর?


মা: জানি না। ওর পড়াশোনায় তো একদম ভালো করছে না। ওই আগের মতোই টেনেটুনে পাস্ ছাড়া আর কোনো পরিবর্তন নেই।


বাবা: এতে খারাপ কি? আমিও তো এমনি ছিলাম।


মা: এমন ছিলে বলেই তো যা বিদেশে গিয়ে কামলা দিচ্ছো। নইলে তো বড় কোনও অফিসে চাকরি করতে। আমি চাই আমার ছেলে ভালোভাবে পড়াশোনা করে বড় একটি অফিসে চাকরি পাক।


বাবা: আচ্ছা ঠিক আছে, রেগে যাওয়ার মতো তো কিছু বলি নি তাই না? আচ্ছা আমি এবার রাখি রাতে কথা হবে।


বিকেলে ছেলের সাথে কথা বলতে না পাড়ায় রাতে সামিমের মা তার রুমে পা বাড়ায়। দেখে ছেলে রুমে নেই। তখনই সে কিছু পচ পচ শব্দ শুনতে পায়। গায়ে তেল মেখে ডললে যেমন আওয়াজ হয় সেরকম। আওয়াজটা বাথরুম থেকে আসছিল। তার মা রুমে ঢুকে বাথরুমের দরজায় কান পাতলো। আর তখনই দরজাটা হালকা ফাঁক হয়ে গেল। ভেতরের দৃশ্য দেখে তার মায়ের চোখ বড় বড় হয়ে গেল। সামিম হস্তমৈথুন করছিল।


তার মা কি করবে বুঝে উঠতে পারছিল না। তিনি তার রুমে চলে গেলেন। আর ভাবতে লাগলেন কেন তার ছেলে এটা করছে। তাহলে কি এটাই সেই কারণ যার জন্য সামিম পড়াশোনায় ভালো রেজাল্ট করছে না। পরেরদিন রাতের বেলা সামিম ড্রইং রুমে বসে ফোন চালাচ্ছিল। তার মা সামিমকে দেখে তার কাছে গিয়ে বসে। মায়াভরা কণ্ঠে তার মা বলল, “সামিম, কেন তুই এটা করছিস?”


সামিম জিজ্ঞেস করলো, “কি করছি?” তার মা বলল, “কাল রাতে বাথরুমে গিয়ে যা করছিস, আমি দেখেছি।” মায়ের কথা শুনে সামিম ভয়ে কাপতে লাগল। হার্টবিট বেড়ে গেল সামিমের। মা বলল, “ভয় পাশ না সোনা, আমি কিছু বলব না। শুধু আমাকে বল কেন করছিস এটা।” সামিম ভয়ে ভয়ে বলতে লাগলো, “আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না। সহ‍্য করতে না পেরে এটা করি।” তার মা বলল, “তুই জানিস হস্তমৈথুন করলে শরীর আর মস্তিষ্কের জন্য কত ক্ষতি? এজন্যই তো তুই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পড়ছিস না রে সোনা।”


সামিম বলল, “কিন্তু আমি যে নিজেকে ধরে রাখতে পারি না মা।” মা বলল, “যখনই ওরকম ইচ্ছে করবে তখনই আমার কাছে চলে আসবি। আমি তোকে মৈথুন করে দেব।”

সামিম বেশ অবাক হলো, “তুমি! কিন্তু তুমি যে আমার মা?”

“মা বলেই বলছি। মায়ের কাছে লজ্জা কিসের? সন্তানের সকল কষ্ট সকল সমস্যা তো মাই দূর করে দেয়। আমিই তোকে মৈথুন করে দেবো সোনা। কিন্তু সর্ত একটাই। যে তুই নিজে আর হস্তমৈথুন করবি না আর ভালোভাবে পড়াশুনা করে ভালো রেজাল্ট করবি।” সামিম মাথা নেড়ে বলল, “ঠিক আছে।”


সামিমের মা এবার বলল, “এখন করে দেবো সোনা?” সামিম কিছু না বলে চুপচাপ বসে রইল। মা বুঝতে পারল ছেলে লজ্জা পাচ্ছে। মা হেসে দিয়ে বলল, “লজ্জা পাচ্ছিস? লজ্জা কাটানোর জন্যেই বলছি। আজকে করে দিলে পড়ে আর লজ্জা লাগবে না দেখিস। নে এবার তোর নুনুটা বের কর।”


সামিম তার প্যান্ট খুলে তার লিঙ্গ বের করলো। তার মায়ের সামনে তার লিঙ্গ এখন উন্মুক্ত। মা সামিমের নেতানো লিঙ্গ ধরে নাড়তে লাগল। মায়ের নরম হাতের স্পর্শে লিঙ্গতে আসতে আসতে রক্ত এসে শক্ত হয়ে উঠল। এই প্রথম সামিম তার লিঙ্গ কোনো মেয়ের হাতের স্পর্শ পেল আর সেটাও তার নিজের আপন মায়ের।


সামিমের বুক ধুক ধুক করতে লাগলো। মা সামিমের দিকে তাকাল। সামিমও মায়ের দিকে তাকাল। দুজনের চোখাচোখই হতেই সামিম লজ্জায় মুখ নিচে নামিয়ে নিলো। মা সামিমকে লজ্জা পেতে দেখে মৃদু হাসল আর হাত দিয়ে মাথায় আদর করে দিতে লাগলো। আর অন্য হাত দিয়ে নিজের আদরের ছেলের লিঙ্গটা আসতে আসতে মৈথুন করে দিতে লাগলো।


সামিম চোখ বন্ধ করে ফেলল। মা সামিমের মাথা তার বুকে রাখলো। সামিম তার এক হাত মায়ের খোলা পেটের ওপর রাখল। মা সামিমের মাথায় চুমু দিয়ে বলল, “ভালো লাগছেরে সোনা?” সামিম মৃদু কণ্ঠে উত্তর দিল, “হ‍্যা।”

সামিমের মা দেখল সামিমের লিঙ্গ থেকে পানির মতো আঠালো তরল বের হয়ে তার হাত পুরো ভিজে যাচ্ছে। মৈথুনের ফলে পচ পচ শব্দ হচ্ছে পুরো ড্রয়িং রুম জুড়ে। তার লিঙ্গটা একটু পর পরই কাপুনি দিচ্ছে। সামিমের মা এবার নিজেই লজ্জায় পরে গেলেন। তবুও ছেলের সুখের জন্য মৈথুন করে যেতে থাকলেন।


সামিম এবার তার মাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরল। তার নিঃশাস ভারী হয়ে উঠল। মা নিজের বুকে ছেলের ভারী নিঃশাস অনুভব করে বুঝতে পারল সামিম এখন বীর্যপাত করবে। মা সামিমের লিঙ্গ জোরে জোরে মৈথুন করা শুরু করলো। সামিম সুখে ছটফট শুরু করে দিল আর মুখ দিয়ে গোঙানির আওয়াজ বের করতে লাগলো। ছেলের এমন আচরণ দেখে তার মা বলে উঠল, “এইতো সোনা, এক্ষুনি হয়ে যাবে। একটু সবুর কর বাবা একটু সবুর কর।”


সামিম কাপা কাপা গলায় বলল, “আহ্……আহ মা, মাগো ” মা বলতে লাগল, “এইতো হয়ে যাবে বাবা।”

সামিমের লিঙ্গে শিরসিরণী অনুভূতি হওয়া শুরু করলো। সামিমের শরীর বেঁকে যেতে লাগল। মায়ের বুকে মুখ গুঁজে শরীর কাঁপিয়ে চিরিক চিরিক করে বীর্য হতে থাকল। মা সামিমের লিঙ্গ ধরে লিঙ্গের বারবার ফুলে উঠে বীর্য বের হওয়া অনুভব করতে থাকল। সাদা ঘন আঠালো বীর্য বের হয়ে মায়ের হাত মেখে গেল।


সামিম মায়ের বুকে মাথা রেখে হাফাতে থাকল। তার চোখ এখনও বন্ধ। মা সামিমকে ছেড়ে উঠে বাথরুমে গিয়ে ছেলের বীর্যগুলো ধুয়ে নিল। সামিম তার প্যান্ট পরে নিল। তার মা এসে বলল, “খাবার খেয়ে শুয়ে পর সামিম।” সামিম খাবার খেয়ে তার রুমে গিয়ে শুয়ে পড়ল।


এভাবে এক মাস কেটে গেল। এই সময়ের মধ্যে সামিমও অনেক পরিবর্তন আনতে শুরু করল নিজের মধ্যে। সে আগের থেকে অনেক বেশি পড়াশোনায় মনোযোগী হয়ে উঠল। মায়ের সঙ্গ, তার যত্ন, এবং ভালোবাসা যেন সামিমের জীবনে নতুন এক প্রেরণা এনে দিল। মা-ছেলের এই ঘনিষ্ঠতা তাদের সম্পর্ককে আরও গভীর হয়ে গেল। মা সবসময় সামিমের পড়াশোনার খোঁজখবর নিতেন, তাকে সময়মতো পড়তে বসাতেন এবং নানা বিষয়ে উৎসাহ দিতেন।


এখন সামিমের যখনই হস্তমৈথুন করার ইচ্ছে হয় তখনই তার মায়ের কাছে চলে যায়। মাও ছেলের লিঙ্গ হাত দিয়ে মৈথুন করে বীর্য বের করে দেয়।


একদিন দুপুরের ঘটনা। সামিম আর তার মা একসাথে দুপুরের খাবার খাচ্ছিল। মা খেতে খেতে সামিমের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বললেন, “সামিম, একটা কথা বলি। তোর যদি কোনো আপত্তি না থাকে, তুই কি আজ রাতে আমার সাথে ঘুমাতে পারবি?”


মায়ের কথা শুনে সামিম কিছুক্ষণ চুপ করে রইল। ভেবে দেখল, এতে তার কোনো সমস্যা নেই। তাই সে মাথা নাড়িয়ে উত্তর দিল,, “ঠিক আছে মা, আমার কোনো সমস্যা নেই।”


মায়ের মুখে আনন্দ ফুটে উঠল। সামিমের এমন উত্তর শুনে তিনি খুশি হয়ে গেলেন।


সামিম এবং তার মা গল্পগুজব করতে করতে রাতের খাবার খাচ্ছে। খাবার শেষে সামিম মায়ের রুমে চলে আসলো। তার মা তখন থালাবাসন মাজছিল। সামিম খাটে উঠে টিভি চালু করে হিন্দি মুভি দেখতে লাগলো। এদিকে সামিমের মা কাজ শেষ করে রুমে ঢুকল। খাটে উঠে ছেলের পাসে শুয়ে পড়ল। তারপর সামিমকে বলল, “কি দেখছিস এগুলো? রিমোট দে আমি নাটক দেখব।”


সামিম কিছু না রিমোট দিয়ে দিল। মা নাটক দেখতে লাগল সাথে সামিমও কোনও উপায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে সেই ফালতু নাটক দেখতে লাগলো। হঠাৎ সামিমের চোখ গেল তার মায়ের পেটের দিকে। সাড়ির অচল অনেকটা সরে থাকায় পেটের আর কোমরের অনেক অংশই অনাবৃত্ত। সামিমের বুকটা মোচড় দিয়ে উঠল। মেদযুক্ত থলথলে ফর্সা পেট। সামিমের ইচ্ছে হলো একবার ছুয়ে দেখার। পরক্ষণেই আবার ভাবলো মা যদি রেগে যায়। সামিম মায়ের দিকে তাকাল। দেখল মা মনোযোগ দিয়ে নাটক উপভোগ করছে।


সাহস করে মায়ের কাছে এগিয়ে এসে তাঁকে জড়িয়ে ধরল। জড়িয়ে ধরা মাত্রই তার বুক কেপে উঠল। আর নিচে তার লিঙ্গ শক্ত হয়ে মায়ের রানে ঘষা খেতে থাকল। তার মা সেটা বুঝতে পারছিল। নাটক দেখা শেষ হলে মা উঠে গিয়ে লাইট আর টিভি বন্ধ করে আসলেন।


নাটক চলার ফাঁকে সামিম সাহস করে মায়ের কাছে এগিয়ে গিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়ল। তার এক হাত মায়ের উন্মুক্ত উষ্ণ নরম পেটের ওপর রাখলো। মা অবাক হলেও শান্তভাবে সামিমকে জড়িয়ে ধরলেন। কিন্তু সামিমের শরীরটা কাঁপছিল। তার বুকের কাঁপন মা স্পষ্টই বুঝতে পারলেন। মায়ের চোখে মায়া আর ভালোবাসার ছায়া ফুটে উঠল।


নাটক শেষ হলে মা ধীরে ধীরে উঠে গিয়ে লাইট আর টিভি বন্ধ করে দিল আর ড্রিম লাই জালিয়ে দিল । ঘরটা আরও নিরিবিলি হয়ে গেল। মা এবার খাটে উঠে এসে সাড়ির অচল খুলতে খুলতে বলল, “উফফ, অনেক গরম পড়েছে রে। অচল খোলার ফলে তার সম্পূর্ণ থলথলে পেট, পিঠ আর কোমর উন্মুক্ত হয়ে গেল। শরীরের উপরের অংশের কাপড় বলতে এখন শুধু হাতাকাটা ব্লাউজটাই আছে যা তার দুধজোরা ঢেকে রেখেছে। অচল খুলে ফেলায় মায়ের দুধজোরা বিশাল আকারের মোটা দেখাচ্ছে। তার মায়ের এই দৃশ্য দেখে সামিমের লিঙ্গ দাড়িয়ে টং হয়ে গেছে। মা এবার শুয়ে পড়ল।


তার মা সামিমের দিকে ফিরে কোমল স্বরে সামিমকে ডাকলেন, “সামিম, আমার কাছে আয়, আমি তোকে ঘুম পাড়িয়ে দিচ্ছি।” মা-র কণ্ঠে এমন এক অদৃশ্য স্নেহ ও মমতা ছিল, যা সামিমের হৃদয়ে এক অমল অনুভূতি তৈরি করল। সামিম মায়ের কথা শুনে দ্রুত তাঁর কাছে চলে আসল। মা বলল, “তোর গরম লাগছে না? তোর গেঞ্জিটাও খুলে ফেল।” সামিম মায়ের কথামত তার গেঞ্জি খুলে ফেলল । মা-র কাছে এসে, সে হালকা অনুভূতি নিয়ে মায়ের উন্মুক্ত পেটের দিকে এক ঝলক তাকাল এবং অবচেতনে তার পেটকে জড়িয়ে ধরল।


মা ছেলে দুজনেরই গায়ে কাপড় নেই। মায়ের পরনে সায়া আর ব্লাউজ, সামিমের হাফ প্যান্ট। মা সামিমের মাথায় স্নেহময়ভাবে বিলি কাটছিলেন। তাঁর আঙ্গুলগুলি সামিমের চুলে মৃদু টান দিচ্ছিল। সামিম তার মা-র পিঠে আস্তে হাতে হাত বোলাতে লাগল। সামিমের পেটের সাথে মায়ের খোলা পেট লেগে আছে। মায়ের মোটা আর তুলতুলে নরম দুধ সামিমের বুকের সাথে লেপটে গেছে। প্যান্ট এর ভেতর লিঙ্গ ফুলে মায়ের তল পেটে খোঁচা মারছে।


মা তখন খুবই কোমল ও স্নেহময় কণ্ঠে সামিমের দিকে তাকিয়ে বললেন, “আরাম লাগছে সোনা?” সামিম হাসিমুখে বলল, “হ্যাঁ, মা, খুব আরাম পাচ্ছি।”


মায়ের দুধজোড়া দেখে সামিম মাকে বলল, “মা, একটা কথা বলব রাগ করবে না তো?”

মা অবাক হয়ে বলল, “রাগ করবো কেন সোনা! বল কি বলবি।”

সামিম বলল, “আগে বলো বকবে না।”

মা হেসে বলল, “তুই যা বলবি আমি তাই শুনব, বকব না। এবার বল কি বলতে চাস।”

সামিম তার মাকে জিজ্ঞেস করলো, “মা, তোমার দুদু টিপতে দেবে?”

মা হেসে ফেলল সামিমের কথায়। বলল, “ বোকা ছেলে, আমি তোর মা। আমার সবকিছুই তো তোর সোনা। আমার এই দুধের ওপর তো তোরই অধীকার সোনা।”


এই বলে তার মা সামিমের এক হাত তার স্তনের উপর রাখলো। মায়ের বুকের উষ্ণতায় সামিমের সমস্ত ক্লান্তি গলে যাচ্ছে। সামিম তার মায়ের দুধ ব্লাউজের ওপর দিয়ে আসতে আসতে টিপতে শুরু করলো। থলথলে, তুলার মতো নরম দুধ টিপছে আর ঝাকাচ্ছে। মা এবার বলল, একটি থাম সামিম।”

এই বলে তার মা ব্লাউজের হুক খুলতে লাগলো একটা একটা করে। ব্লাউজ খোলার সাথে সাথে সামিমের সামনে মায়ের দুধজোরা বের হয়ে আসলো। সামিমের মায়ের পরনে শুধু ছায়া। শরীরের উপরের অংশ পুরো উন্মুক্ত।


মা এবার সামিমের দিকে তাকিয়ে বলল, “এবার আয় সোনা।”

সামিম পাগলের মতো মায়ের দুধের ওপর ঝাপিয়ে পড়ল যেন গুপ্ত ধন খুঁজে পেয়ে গেছে। মা সামিমের কীর্তি দেখে হেসে ফেলল। সামিম বাচ্চাদের মতো মায়ের দুধ টিপছে, হাতাচ্ছে আর মাঝে মাঝে মুখ নিয়ে দুধের সাথে ঘোষছে। মা সামিমের তার দুধ নিয়ে খেলা উপভোগ করতে লাগলো।


সামিম এবার একটি দুধের বোঁটা চোষা শুরু করল। মা আরামে, “ইসস” বলে ককিয়ে উঠল আর সামিমের মাথা তার দুধের সাথে যেতে ধরল। সামিম তার এক হাত দিয়ে মায়ের পেতে হাত বোলাচ্ছে আর অন্য হাত দিয়ে আরেকটি দুধ টিপছে। তার লক্ষ্য করলো অনেকক্ষণ ধরে সামিমের লিঙ্গটা তার তলপেটে গুতো মারছে। সে এক হাত দিয়ে আসতে আসতে সামিমের প্যান্ট খুলে লিঙ্গ বের করলো। তারপর মৈথুন করে দিতে লাগলো। সামিম চরম সুখে বীর্য নিক্ষেপ করে মায়ের তলপেট ভিজিয়ে দিল। তারপর দুধ চুষতে চুষতে দুধের বোটা মুখে নিয়েই ঘুমিয়ে গেল।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url